Wellcome to National Portal
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০

পোল্ট্রি গবেষণা ও উন্নয়ন জোরদারকরণ প্রকল্প

প্রকল্প সার-সংক্ষেপ

 

১।

প্রকল্পের নাম

:

পোল্ট্রি গবেষণা ও উন্নয়ন জোরদারকরণ প্রকল্প

২।

বাস্তবায়নকারী সংস্থা

:

বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট

৩।

অনুমোদিত ব্যয়

:

১২৩.৩৫ কোটি টাকা (সম্পূর্ণ জিওবি)

৪।

প্রকল্প মেয়াদ

:

জুলাই, ২০১৯ হতে জুন, ২০২৪ খ্রিঃ

৫।

অনুমোদনের তারিখ

:

১৮ জুন ২০১৯ খ্রিঃ

৬।

প্রকল্প এলাকা

:

প্রধান কেন্দ্র, বিএলআরআই; গোদাগাড়ী, রাজশাহী; ভাঙ্গা, ফরিদপুর; যশোর সদর, যশোর; সৈয়দপুর, নীলফামারী; নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান।

৭।

প্রকল্পের উদ্দেশ্য

:

ক) পোল্ট্রির প্রজাতি সমূহ সংগ্রহ, সংরক্ষণ, জাত উন্নয়ন এবং অধিক মাংস ও ডিম উৎপাদনশীল স্ট্রেইন উদ্ভাবন

খ) ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত পোল্ট্রি প্রযুক্তিগুলোর ভেলিডেশন, সংস্কারকরণ এবং প্রয়োজনীয়  প্রযুক্তি উদ্ভাবন

গ) অপ্রচলিত ও বিদ্যমান পোল্ট্রি খাদ্য উপাদান সমূহের পুষ্টিগতমান নিরুপন এবং গবেষণার মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে পোল্ট্রির মাংস ও ডিমের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও ভ্যালু এডিশন

ঘ) পোল্ট্রিবিষয়ক বিভিন্ন ক্ষেত্রেগবেষণাকার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে নিরাপদ মাংস ও ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি

ঙ) পোল্ট্রি খামারীদের প্রযুক্তিগত সহযোগিতা প্রদান ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন

চ) বিএলআরআই এর পোল্ট্রি বিষয়ক গবেষণা কার্যক্রমের গুণগতমান বৃদ্ধির লক্ষ্যেদেশী-বিদেশী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান /ল্যাবের সহিত সমন্বিত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টি।

৮।

প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রম

:

ক) গবেষণা কার্যক্রম

  • পোল্ট্রি প্রজাতিগুলো (মুরগি, হাঁস, কোয়েল, রাজহাঁস, টার্কি, তিতির, কবুতর, উটপাখি) সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও জাত উন্নয়নের জন্য গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা। এক্ষেত্রে অধিক মাংস উৎপাদনকারী পোল্ট্রির প্রজাতি/স্ট্রেইন উদ্ভাবনে বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হবে। 
  • বিএলআরআই কর্তৃক উদ্ভাবিত পোল্ট্রি প্রযুক্তিগুলো খামারী পর্যায়ে ভেলিডেশন ও প্রয়োজনীয় সংস্কার পূর্বক তাদেরকে প্রাথমিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
  • পোল্ট্রি খামার ব্যবস্থাপনায় খাদ্য খরচ অধিক হওয়ায় অপ্রচলিত খাদ্য উপাদান সমূহের পুষ্টিগতমান নিরুপন করা এবং সাশ্রয়ী মূল্যে পোল্ট্রির মাংস ও ডিমের গুনগতমান মান বৃদ্ধি করা (ভেলু এডিশন করা)।
  • পোল্ট্রি শিল্পের সমস্যা ভিত্তিক গবেষণা (বর্জ্য ব্যবস্থানা, রোগ দমন, ডিম ও মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ, বাজার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি) ও উন্নয়ন কার্যক্রম সমূহ গ্রহণের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ মাংস ও ডিমের উৎপাদন বৃদ্ধি করা।
  • পোল্ট্রি মাংস ও ডিম প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য স্থানীয়ভাবে “মডেল পোল্ট্রি প্রক্রিয়াজাত প্লান্ট ও কমিউনিটি” গঠন করা। এক্ষেত্রে ফ্রোজেন পোল্ট্রি মিট, ক্যান্ড পোল্ট্রি মিট, এগ পাউডার, ইয়ক ও এলবুমিন পাউডার ইত্যাদি বিবেচনায় আনা হবে। 
  • পোল্ট্রি গবেষণা ও উন্নয়ন জোরদারকরণ (এসপিআরডি) প্রকল্প ও সাব সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে ছোট, মাঝারী ও   বাণিজ্যিক খামারীদেরলাগসই ও টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন করা।
  • জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন সংস্থার সাথে গবেষণা ও উন্নয়নের প্রয়োজনে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। এর ফলে বিজ্ঞানী/গবেষক/রিসার্চ ফেলোদের গবেষণার সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
  • Good Agricultural Practice (GAP) এর আওতায় পোল্ট্রি খামার গবেষণায় GHP (Good Husbandry Practice)ও গবেষণাগার পরিচালনায় GLP (Good Laboratory Practice) বিবেচনায় রাখতে হবে।

খ) নির্মাণ কাজ ও ক্রয় কার্যক্রম

  • সৈয়দপুর, নীলফামারীতে প্রকল্পের আঞ্চলিক কেন্দ্রের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ।
  • এসপিআরডি এর প্রধান কার্যালয় সাভার অফিসে, গবেষণাগার ও পোল্ট্রি গবেষণা সেড নির্মাণ করা।
  • গোদাগাড়ী, রাজশাহীতে প্রকল্পের আওতায় পোল্ট্রি গবেষণা শেড নির্মাণ।
  • উপ-কেন্দ্র সমূহের স্থান নির্বাচন ও গবেষণা সেড নির্মাণ করা।
  • ক্রয় পরিকল্পনা ও পিপিআর-২০০৮ আনুযায়ী প্রকল্পের সকল পণ্য সামগ্রী ক্রয় করা।

৯।

জুন ২০১৯ খ্রিঃ পর্যন্ত ক্রমপুঞ্জিত অগ্রগতি

:

প্রকল্পটি নতুন অনুমোদিত, চলতি 2019-20 অর্থবছরের এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত নয়। থোক বরাদ্দ হতে 650.00 লক্ষ টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়।

১০।

চলতি বছরে 2019-20) বরাদ্দ ও অগ্রগতি

:

বরাদ্দ   : ৬৫০.০০ লক্ষ টাকা

ডিসেম্বর পর্যন্ত অগ্রগতি: ১২২.৮২ লক্ষ টাকা (18.89%)।

১১।

সমস্যা (যদি থাকে)

:

সমস্যা নাই।